সমরেশ রায় ও শম্পা দাস
কলকাতা,পশ্চিমবঙ্গ
আজ ২২শে ফেব্রুয়ারী শনিবার, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প এবং উদ্যান পালন দপ্তরের উদ্যোগে, ২০ শে ফেব্রুয়ারী যে হর্টি ফুড ফেস্টিভ্যালের শুভ সূচনা হয়েছিল, আজ তাহার সমাপ্তি হয়ে গেল, এই ফেস্টিভ্যাল ২০শে ফেব্রুয়ারী থেকে ২২ শে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত দর্শকদের জন্য খোলা ছিল। প্রতিদিন দুপুর বারোটা থেকে রাত্রি আটটা পর্যন্ত। তিনদিন ধরে চলেছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। উপস্থিত ছিলেন হর্টিকালচারের বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকরা।
এই হর্টি ফুড ফেস্টিভ্যালে বিভিন্ন দেশ থেকে তাহাদের নিজস্ব খাদ্যদ্রব্য এবং গাছপালা নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন, অংশগ্রহণ করেছিলেন সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান।
মালদা, জলপাইগুড়ি , কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর পুরুলিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ 24 পরগনা, বীরভূম, বাঁকুড়া প্রকৃতির দেশ থেকে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
মেলায় ছিল, শাক সবজি, লাউ কুমড়ো, বিভিন্ন গাছপালা, বিভিন্ন ধরনের চাল, গুড়, মোয়া, মিষ্টি, বিভিন্ন ধরনের জুস, বিভিন্ন ধরনের ফুলের গাছসহ অন্যান্য সামগ্রী।
আজ তার সমাপ্তি শেষ দিনে, সরকারি তরফ থেকে বেশ কয়েকটি সংস্থাকে সম্মান তুলে দিলেন, এমনকি যে সকল শিল্পীরা আজকের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাহাদের হাতেও সম্মান তুলে দেন, মঞ্চে সারাক্ষণ ধরে চলেছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে, যে সকল সংস্থা মেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাদের মধ্য থেকে কয়েকজন বলেন, আমরা খুশি, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই উদ্যোগকে, আমরা চাই আরো সংস্থা অংশগ্রহণ করুক এবং তাদেরকে বসার সুযোগ করে দিক, তাহলে হয়তো মেলাটা আরো বেশি জমে উঠবে। বিভিন্ন সংস্থা আমাদের মতো উৎসাহ পাবে। আজ মেলার শেষ দিনে বিকেল থেকেই বহু ভীড় জমতে থাকে মেলার মধ্যে , শুধু তাই নয় শেষ দিনে কেনাকাটার ভীরটাও চোখে পড়ে। তাদের প্রয়োজনীয় জিনিস সংগ্রহ করার চেষ্টা করছেন।