শিরোনাম
হবিগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল গজারিয়া অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি ডেঙ্গুর প্রকোপে চরম চাপ হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গজারিয়া অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি আলীকদম কলেজের নিজস্ব ভবনে পাঠদান শুরু : পূরণ হলো জনপদের স্বপ্ন বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত রুপলাল দাসের মেয়ের বিয়ে নেই কোন আনন্দ পরিবর্তনের প্রত্যয়ে আলীকদমে সহকারী শিক্ষক সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাবুপাড়ার মিতংগ্যা মার্মা কর্তৃক পাড়াবাসীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Austrian NGO SONNE International Extends Financial Aid for Journalist Touhidul Islam’s Medical Treatment সাংবাদিক তৌহিদুল ইসলামের চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিল অষ্ট্রিয়া এনজিও সংস্থা  সোনে ইন্টারন্যাশনাল
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন
Notice :
ঢাকাসহ সারা দেশে ২৫০ জন ‘অনলাইন করেসপনডেন্ট’ নিয়োগ দেবে দৈনিক বাংলার সমাচার ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও মনমনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন উপজেলা ও অঞ্চলে ২৫০ জন ‘অনলাইন করেসপনডেন্ট’ নিয়োগ চলছে

৪০ বছর পর দুর্গম রুমতুই কারবারি পাড়ায় সুবিধা বঞ্চিত ম্রো জনগোষ্ঠীর পাশে ইউপি চেয়ারম্যান কফিল উদ্দীন

সম্পাদক প্রকাশক / ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

———-

টি আই মাহামুদ

বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার নয়াপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম রুমতুই কারবারি পাড়ায় সরকারি সুবিধা বঞ্চিত ম্রো জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়েছেন নয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. কফিল উদ্দীন।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ইউপি চেয়ারম্যান এম কফিল উদ্দীন ইউনিয়নের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে দুর্গম ওই পাড়া পরিদর্শন করেন। এসময় পাড়াবাসী এক আলোচনা সভার আয়োজন করে তাদের নানা দাবি ও সমস্যার কথা তুলে ধরেন চেয়ারম্যানের কাছে।
পাড়াবাসীরা জানান, দীর্ঘ ৪০ বছরেও সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের ছোঁয়া তেমনভাবে পড়েনি রুমতুই কারবারি পাড়ায়। এখন পর্যন্ত সরকারি অর্থায়নে শুধু একটি চেরাংঘর নির্মিত হয়েছে বলে দাবি করেন তারা। অতীতে কোনো চেয়ারম্যান কখনও এই পাড়ায় আসেননি বলেও অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।

 

পাড়াবাসীর দাবি অনুযায়ী – সড়কপথ, চেরাংঘর, ক্রামাধর্মঘর, সৌর বিদ্যুৎ ও পুকুর খনন -এর মতো মৌলিক সুবিধা তারা দীর্ঘদিন ধরে থেকে বঞ্চিত।
সভায় চেয়ারম্যান এম. কফিল উদ্দীন বলেন,  “আপনাদের জন্য ইতিমধ্যে একটি চেরাংঘর নির্মাণ করা হয়েছে। সেখানে সামাজিক অনুষ্ঠান বা সভার জন্য আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৩০-৪০টি চেয়ার দেওয়া হবে।”

তিনি আরও জানান, “অতিশীঘ্রই একটি ক্রামাধর্মঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে। বর্তমানে সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পটি সরকার বন্ধ রেখেছে, তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তা চালু করার চেষ্টা করা হবে। পাশাপাশি একটি পুকুর খননের ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।”
চেয়ারম্যানের এমন প্রতিশ্রুতিতে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় ম্রো জনগোষ্ঠীর বাসিন্দারা। তারা আশা প্রকাশ করেন, এবার হয়তো তাদের পাড়াতেও সরকারের উন্নয়নের আলো পৌঁছাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ