শিরোনাম
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মাধবপুরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন সাংবাদিকরা বান্দরবানের লামা ভ্যালি: কীভাবে যাবেন, কী দেখবেন বাংলা গানের জগতে আশীষ খীসার আত্মপ্রকাশ গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে আলীকদমে কর্মরত সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ লায়ন্স ক্লাব অফ চিটাগাং ক্লাসিকের দায়িত্ব হস্তান্তর-গ্রহণ এবং ডিজি টিম সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পন্ন  বিজেপি যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার ডাকে– কন্যা সুরক্ষা যাত্রা ও সমাবেশ সালমান আহমেদের কথায় খুশবুন বিন্দুর নতুন গান কুড়িগ্রাম-১ আসনে গণসংযোগ চালাচ্ছেন সাবেক ছাত্র নেতা ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান মারুফ আলীকদমে বিএনপির উদ্যোগে ফ্যাসিবাদ বিরোধী বিজয় র‌্যালি ও পথসভা অনুষ্ঠিত মাদকের কুফল ও ক্ষতিকর প্রভাব এবং চিকিৎসা – শাহ জামান ( আলো মাদকাসক্তি পূর্ণবাসন কেন্দ্র) 
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
Notice :
ঢাকাসহ সারা দেশে ২৫০ জন ‘অনলাইন করেসপনডেন্ট’ নিয়োগ দেবে দৈনিক বাংলার সমাচার ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও মনমনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন উপজেলা ও অঞ্চলে ২৫০ জন ‘অনলাইন করেসপনডেন্ট’ নিয়োগ চলছে

বান্দরবানের লামা ভ্যালি: কীভাবে যাবেন, কী দেখবেন

Banglar Shomachar / ১২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

 

মোঃ আল-আমিন

পর্বত, অরণ্য ও সমুদ্রপ্রেমী এই তিন শ্রেণির পরিব্রাজকদের জন্য সেরা গন্তব্য হচ্ছে বান্দরবান। অতিকায় উচ্চতার নিঃসীম শূন্যতা উপভোগ করতে করতে সবুজ বনে ঢাকা পাহাড়ি রাস্তা ট্রেকিং করা নিঃসন্দেহে কষ্টসাধ্য। এরই মাঝে দু-একটি সুদৃশ্য ঝর্ণা যেন বিস্ময়ের অববাহিকায় দিয়ে যায় রোমাঞ্চকর পরশ। চূড়ায় ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই সেই অনন্ত শূন্যতার সঙ্গে আলিঙ্গনটা যেন এত কষ্টের সার্থকতা এনে দেয়। এর সঙ্গে দৃষ্টিসীমানায় ফেনিল সাগরের দৃশ্য জুড়ে দিলেই তা মিলে যাবে লামা ভ্যালি ভ্রমণ অভিজ্ঞতার সঙ্গে। দ্বিতীয় সাজেক নামে পরিচিত এই জায়গাটি ইতোমধ্যেই দেশজুড়ে পর্যটকদের মধ্যে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক দর্শনীয় স্থানটির বৃত্তান্ত।বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জেলা বান্দরবানের অন্তর্গত লামা উপজেলা। অপরদিকে কক্সবাজারের চকরিয়া থেকে আলীকদম সড়কে ছাগলখাইয়া অবস্থান। এই উপজেলারই অন্যতম প্রধান পর্যটনকেন্দ্র নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর লামা ভ্যালি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ভ্যালির অবস্থান প্রায় ১ হাজার ৫০০ ফুট উঁচুতে।এখানকার প্রধান আকর্ষণ হলো পাহাড় ও মেঘের অসাধারণ মিথস্ক্রিয়া। অপরদিকে মাতামুহুরি নদী এই কারণে পর্যটনকেন্দ্রটিকে বর্তমানে দ্বিতীয় সাজেক ভ্যালি হিসেবে অভিহিত করা হয়।

লামা ভ্যালি যাওয়ার জন্য প্রথমত রাজধানী ঢাকার রাজারবাগ,ফকিরাপুল বা সায়েদাবাদ থেকে কক্সবাজারের বাস ধরতে হবে। তারপর গন্তব্যের আগেই নেমে যেতে হবে চকরিয়া বা চিরিঙ্গা বাস টার্মিনালে।এছাড়া কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে রেলপথে চকরিয়া পর্যন্ত যাওয়া যায়। তারপর অটোরিকশা অথবা টমটমে করে সরাসরি চকরিয়া বাস টার্মিনাল। চকরিয়া থেকে লামা-আলীকদম সড়ক ধরেষ লামা ভ্যালিতে যাওয়ার সিএনজি, জিপগাড়ি বা লোকাল বাস পাওয়া যায়। এই পরিবহনগুলো লামা-আলীকদম পথে ছাগলখাইয়া বাজারে নামিয়ে দিবে। সেখান থেকে ১০ মিনিট হাঁটার দূরত্বে ভ্যালির অবস্থান।

লামা ভ্যালি ভ্রমণে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা

পাহাড়ের উপরের বাঁশ ও খড়ের মাচাং এবং জুম ঘরগুলো যথেষ্ট পরিবেশবান্ধব। এগুলো যাত্রাবিরতিতে বসবাসের জন্য উপযোগী। এ ছাড়া খোলা আকাশের নিচে রয়েছে বেশ কয়েকটি তাবু ঘর। তাই রাতে ক্যাম্পিং নিয়ে ঝামেলা নেই।এই ছোট বাসস্থানগুলোকে ঘিরে আশপাশে রয়েছে চিকেন ফ্রাই ও বিরিয়ানিসহ নানা পদের খাবারের ব্যবস্থা।

যোগাযোগ: ০১৮১২৮৮২২৮৭,০১৮৭৫৩৮৮১২২


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ