মোঃ সফিউল্লাহ
হে মুসলমান জাতি!
তোমারা পরস্পর নারী পুরুষে ব্যভিচারে
লিপ্ত হয়ে হারাইও না ঈমান।
ব্যভিচারের সম্পর্কে পবিত্র আল কুরআনের সূরা আল নূরে বর্ণিত আছে–
কঠোর শাস্তির সুস্পষ্ট বয়ান।
ব্যভিচারে লিপ্ত নারী-পুরুষ উভয়কে জনসম্মুখে একশোটি করে মারো বেত্রাঘাত,
যদিও তার মৃত্যু হয় বেত্রাঘাতে আল্লাহর আদেশ পালনে হও একনিষ্ঠ —
হয়োনা কারো পক্ষপাত।
শরীয়তের বিধান প্রতিষ্ঠায় চারজন সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক, ঈমানদার পুরুষ করবে সাক্ষী হাজির,
মিথ্যা সাক্ষী যেন কেহ না দিতে পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রেখে করবে সঠীক চিন্তা-ফিকির।
মিথ্যা সাক্ষী-কযফের জন্য আশিটি বেত্রাঘাত এটা শরীয়তের বিধান,
মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদানকারীরা এখন থেকেই হয়ে যাও নিত্য সাবধান!
যদি কোন বিবাহিত নারী পুরুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাকে বলে রযম,
তাদের অপরাধ সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলে পাথরের আঘাতে করো খতম।
স্বামী-স্ত্রী পরস্পর তারা ব্যভিচারের অভিযুক্ত করে অভিসম্পাত দেওয়াকে বলে লিঅান,
তারা ব্যভিচারের চারজন সাক্ষী উপস্থিত করতে না পারলে পরস্পর অভিসম্পাত দিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাবে,এটাই বিধান।
শিশু আছিয়ার উপর যারা চালিয়েছিল
নির্মম ভাবে ধর্ষণ ব্যভিচার,
রাষ্ট্র ও জনগণ যেন নিতে পারে এখনই
শিশু আছিয়ার মৃত্যুর সঠিক বিচার।